1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

সয়াবিন তেলের প্রভাবে ফের ঊর্ধ্বমুখী মূল্যস্ফীতি

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২২ মার্চ, ২০২২
  • ৪১২ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : ভোজ্য তেলের প্রভাব পড়েছে মূল্যস্ফীতিতে। মাত্র এক মাসের ব্যবধানে গত ফেব্রুয়ারিতে প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ওঠে ১৬৯ টাকা ৬৫ পয়সায়। যা আগের মাসে (জানুয়ারি) ছিল ১৬০ টাকা ১০ পয়সা। চলতি (২০২১-২২) অর্থবছরের শুরু থেকেই নানা কারণে নিত্যপণ্যের দাম লাগামহীন। এতে অব্যাহতভাবে বাড়ছে মূল্যস্ফীতির হার। ফেব্রুয়ারিতে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬.১৭ শতাংশ। যা গত জানুয়ারি মাসে ছিল ৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ।

মঙ্গলবার (২২ মার্চ) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে।

বিবিএস জরিপে দেখা গেছে, মূলত সয়াবিন তেল ও ডিম খাদ্য খাতের মূল্যস্ফীতি বাড়িয়ে দিয়েছে। ফেব্রুয়ারি মাসে এক লিটার তেল কিনতে ভোক্তার খরচ হয়েছে গড়ে ১৬৯ টাকা ৬৫ পয়সা, গত মাসে যা ছিল ১৬০ টাকা ১০ পয়সা। ফলে এক লিটার সয়াবিন তেলের জন্য ভোক্তা ফেব্রুয়ারি মাসে ৯ টাকা বাড়তি খরচ করেছে।

এক মাসের ব্যবধানে চিনির দামও বেড়েছে। গত মাসে ছিল ৮৫ টাকা ১৫ পয়সা, যা ফেব্রুয়ারি মাসে হয়েছে ৮৬ টাকা ০৮ পয়সা। ফেব্রয়ারি মাসে প্রতি হালি ডিমের দাম এক টাকা বেড়ে ৩৯ টাকা হয়েছে।

ফেব্রুয়ারি মাসে খাদ্যখাতে মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে ৬ দশমিক ২২ শতাংশ হয়েছে, গত মাসে যা ছিল ৫ দশমিক ৬০ শতাংশ।

মূল্যস্ফীতির হ্রাস-বৃদ্ধি পর্যালোচনায় পরিসংখ্যান ব্যুরো বলেছে, চাল, আটা-ময়দা, চিনি, ব্রয়লার মুরগি, ডিম, পেঁয়াজ, সবজিসহ প্রায় সব ধরনের খাদ্যপণ্যের দামই বেড়েছে।

তবে খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতির হার কমে হয়েছে ৬ দশমিক ১০ শতাংশ, যা গত মাসে ছিল ৬ দশমিক ২৬ শতাংশ। মূলত এক মাসের ব্যবধানে প্রসাধন সামগ্রী, জুতা, পরিধেয় বস্ত্র, বাড়ি ভাড়া, আসবাবপত্র, গৃহস্থালি পণ্য, চিকিৎসাসেবা, পরিবহন, শিক্ষা উপকরণ এবং বিবিধ সেবা খাতের মূল্যস্ফীতির হার কমার ফলে এখাতে মূল্যস্ফীতির হার কমেছে।

গ্রামে মূল্যস্ফীতির হার ৬ দশমিক ৪৯ শতাংশ, অন্যদিকে শহরে মূল্যস্ফীতির হার ৫ দমমিক ৫৯ শতাংশ। ফলে শহরের তুলনায় গ্রামের মানুষ নিত্যপণ্য কিনতে বেশি টাকা খরচ করেছে।

এ প্রসঙ্গে একনেক সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, মূলত বৈশ্বিক কারণেই মূল্যস্ফীতি কিছুটা বাড়তি। তবে আমাদের সরকার সফলতার সঙ্গে মূল্যস্ফীতির হার কমিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে।

 

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..